২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:০৫ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
চাঁদপুরে উদ্বোধনের আগেই ২ কোটি ২৯ লক্ষ টাকার আশ্রয়কেন্দ্র নদীগর্ভে বিলীন। আজকের ক্রাইম-নিউজ

চাঁদপুরে উদ্বোধনের আগেই ২ কোটি ২৯ লক্ষ টাকার আশ্রয়কেন্দ্র নদীগর্ভে বিলীন। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক
অবশেষে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেলো উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা চাঁদপুরের ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও আশ্রয়কেন্দ্র। সকালে সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর এলাকায় নদীতে তিনতলা এ ভবনটি তলিয়ে যায়।
গত কয়েকদিন ধরেই পদ্মা-মেঘনা নদীর পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীর পানি বাড়ায় রাজরাজেশ্বরসহ বিভিন্ন এলাকার চরাঞ্চলে ভাঙন দেখা দেয়। ঝুঁকির মধ্যে পড়ে পদ্মা-মেঘনাবেষ্টিত ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও আশ্রয় কেন্দ্রটি। কিছুদিন নদীতে টিকে থাকলেও আজ বৃহস্পতিবার (২৩ জুলাই) সকালে ভবনের পুরো অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে দেখাযায়।

গত বছর দুই কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে শুরু হয় তিনতলা স্কুল ও সাইক্লোন সেন্টারটির নির্মাণ কাজ। দুই মাস আগে কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছিলো ভবনটি।

বিদ্যালয়ের সাইড সিলেকশনের সময় নদী প্রায় দেড় কিলো মিটার দূরে ছিল। হঠাৎ করেই এবছর এই দিকে ভাঙন বেশি হয়ে বিদ্যালয়টি ভাঙন ঝুঁকিতে পড়ে। তাছাড়া এই বিদ্যালয়টি এর আগেও একাধিকবার নদী ভাঙনের শিকার হয়েছে।

নদীভাঙনের শিকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জোয়ার শেষে ভাটার সময়টাতেই ভাঙন শুরু হয়। তবে গত ৩০ বছরের ইতিহাসে এবারই ভাঙনের ভয়াবহতা চরম পর্যায়ে চলে গেছে। কারণ, এবছর পাশবতী জেলা শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ এলাকায় মেঘনার ভাঙনরোধে যে বাঁধ দেয়া হয়েছে তার পানি প্রবাহের মুখটি দেয়া হয়েছে রাজরাজেশ্বরের দিকে। এর ফলে ওই জেলার দেয়া বাঁধের ধাক্কা খাওয়া স্রোত ঝুঁকিপূর্ণভাবে এখানকার পাড়ে আঘাত হানছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019